জানা গেছে, গত ইদ-উল ফিতরের পর থেকে অনেক বিভাগের শিক্ষকদের কোন পরীক্ষার বিল পরিশোধ করেনি ইবি কর্তৃপক্ষ। ঈদের আগেরও অনেক বিল বাকী আছে। এছাড়া বিভিন্ন বিভাগের অনেক শিক্ষক ৮ থেকে ১০টি পরীক্ষার বিল পায়নি বলেও জানা গেছে। এদিকে, ঈদের আগে শিক্ষকদের পরীক্ষার বিল পরিশোধ করা ছাড়া আরও দাবি জানায় সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। তাদের দাবিগুলো হলো- গতকাল অনুষ্ঠিত হওয়া সিন্ডিকেটেই শিক্ষকদের পদোন্নতি চূড়ান্তকরণ ও ভিসির বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ নিষ্পত্তিকরণের পরই বঙ্গবন্ধু চেয়ারের প্রফেসর নিয়োগের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নিয়োগ চালু করা। এসময় দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে তাদের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান নেতা-কর্মীরা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সভাপতি প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. রবিউল হোসেন, সদস্য প্রফেসর ড. মাহবুবুল আরফিন, প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান ও প্রফেসর ড. শেলীনা নাসরিনসহ ১০ থেকে ১৫জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে শাপলা ফোরামের সভাপতি প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন বলেন, শিক্ষকদের পাওনা পরীক্ষার বিল পরিশোধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ টালবাহানা শুরু করেছে। আমাদের দাবি ঈদের আগেই শিক্ষকদের বকেয়া বিল পরিশোধ করা হোক।
এ বিষয়ে প্রো-ভিসি ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ভিসিকে জানিয়েছি। তিনিই সকল বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।